English
ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

প্রকাশঃ ২০২০-০৬-১৫ ০৬:১৪:৩২
আপডেটঃ ২০২৪-০৪-২৩ ১৪:১৩:২১


ম্যান’স সার্চ ফর মিনিং 

ম্যান’স সার্চ ফর মিনিং 

অস্ট্রিয়ান নিওরোলজিস্ট এবং সাইকিয়াট্রিস্ট ভিক্টর ফ্রাঙ্কল দ্বিতীয় বিশ^যুদ্ধে জার্মান বাহিনীর হাতে নির্যাতিত হন। বন্দীশিবিরে তার কাছের মানুষদের হারান চোখের সামনে। যুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতা তার দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসে। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে এসে জীবন সম্পর্কে তার মূল্যবোধ বদলে যায়। তিনি ভিয়েনায় লোগোথেরাপি নামে এক পদ্ধতির মাধ্যমে মানসিক ভাবে দুর্বল ও অসুস্থ ব্যক্তিদের চিকিৎসা শুরু করেন। তার আত্মঅনুসন্ধান মূলক ‘ম্যান’স সার্চ ফর মিনিং’ বইটি পৃথিবী জুড়ে ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। বইটির অনুবাদ করেছেন গোলাম রহমান। 

প্রথম পর্ব 

কনসেনট্রেশন ক্যাম্পের অভিজ্ঞতা
বইটি কোনো তথ্যমূলক ঘটনার বর্ণনা নয়। তারচেয়ে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলা চলে। লাখো বন্দী দিনের পর দিন যে কষ্ট ভোগ করেছেন তার বর্ণনা। কনসেনট্রেশন ক্যাম্প থেকে বেঁচে যাওয়া একজন বন্দীর জবানবন্দী। এই গাঁথাটি ব্যাপক ভীতির কোনো বয়ান নয় যা ইতিমধ্যে নানাভাবে বর্ণনা করা হয়েছে (খুব কম ক্ষেত্রেই বিশ্বাস করা হয়েছে)। তবে ছোট্ট কষ্ট ভিন্ন ভিন্ন রূপে তুলে ধরা হয়েছে। অন্য ভাবে বললে, এর মধ্যে দিয়ে এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হবে, সাধারণ বন্দীদের কাছে নিত্যদিনকার কনসেনট্রেশন ক্যাম্প কেমন ছিল।

এখানে যেসব ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে তার অধিকাংশ বড় কোনো কুখ্যাত কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে ঘটে নি। খুব ছোট্ট কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে ঘটেছে যেখান অধিকাংশ ধ্বংসযজ্ঞ সম্পন্ন হয়েছিল। গল্পটি বড় কোনো নেতা বা শহীদের আত্মত্যাগ নিয়ে নয়, কুখ্যাত কোনো সর্দার– বা কোনো বন্দী যিনি ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, যিনি বিশেষ সুবিধা ভোগ করেছিলেনÑ এমন বিখ্যাত কোনো বন্দীর জীবন নিয়ে নয়। তাই এটা কোনো শক্তিশালী কারো কষ্টের বর্ণনা নয়, ত্যাগের বিনিময়ে, ক্রুশবিদ্ধ হয়ে একটি বড় সেনাবাহিনীর বা অজানা অনেক মানুষের মৃত্যুর বর্ণনা। তারা ছিলেন সাধারণ বন্দী, যাদের পোশাকে বিশেষ কোনো চিহ্ন ছিল না। যাদেরকে সর্দাররা চরম অবজ্ঞা করেছেন। সেখানে সাধারণ বন্দীদের খাবার মতো তেমন কিছুই ছিল না। অন্যদিকে সর্দারদের খাবারের কোনো কমতি ছিল না; বাস্তবে অনেক সর্দার ক্যাম্পে যে জীবন যাপন করতেন যা হয়তো তার পুরো জীবনে তিনি পান নি। মাঝে মাঝে তারা বন্দিদের ওপর প্রহরীদের চেয়েও বেশি চড়াও হতেন। নাৎসি বাহিনীর চেয়েও বন্দিদের সাথে বেশি খারাপ ব্যাবহার করতেন। সেই কাজটি করার নির্দিষ্ট যোগ্যতা আছে এমন বন্দীদেরকে সর্দার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হতো। তারা যদি সঠিক কাজটি না করতে পারতেন তাহলে তাদের তৎক্ষণাৎ পদচ্যুত করা হতো। তারা শিগগিরই নাৎসি বাহিনীর মতো হয়ে যেতেন, ক্যাম্পের দায়িত্বশীলগণ তাদের প্রতি সমান মনোযোগ দিতেন। 

একজন বহিরাগতের ক্ষেত্রে ক্যাম্পের জীবন সম্পর্কে ভুল তথ্য পাওয়া খুব স্বাভাবিক যা আবেগ এবং সহানুভূতি মিশ্রিত। কারো কাছে মনে হতে পারে অস্তিত্বের লড়াই বন্দীদেরকে উন্মত্ত করে থাকবে। সেটি ছিল একজন তার নিজের এবং বন্ধুর জীবন ও জীবিকার জন্য নির্মম লড়াই।  
আমরা একটি পরিবহনের ঘটনা বিবেচনা করছি। যেখানে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক কয়েদিকে এক ক্যাম্প থেকে আরেকটি ক্যাম্পে স্থানান্তরের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। তবে সেটা খুব নিরাপদ ছিল কারণ তাদেরকে সরাসরি গ্যাস চেম্বারে নেয়া হবে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক দুর্বল এবং অক্ষম বন্দীদের একটি বড় কেন্দ্রীয় ক্যাম্পে পাঠানো হবে যেখানে গ্যাস চেম্বার এবং চুল্লির ব্যবস্থা রয়েছে। বাছাইয়ের ঘোষণাটি ছিল সমগ্র বন্দীদের মাঝে অথবা দলে দলে ভাগ হয়ে পারস্পরিক সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার পূর্বাভাস। সমগ্র বিষয়টি ছিল হয় কারো নিজের নাম বা তার বন্ধুর নাম হতভাগ্যদের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। যদিও সকলে জানত, একজন যখন অন্য হতভাগাকে বাঁচালো তখন অন্য একজনকে সেই স্থান পূরণ করতে হবে। 

প্রতিটি কাফেলায় একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বন্দীদের যেতে হতো। সেটা কোনো ব্যাপার ছিল না। কারণ প্রত্যেক বন্দীর একটি সংখ্যা ছাড়া কোনো নাম ছিল না। তাদের যখন ক্যাম্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয় (বিশেষ করে সেটি অসউইচ অনুসরণ করা হতো) সর্বস্ব কেড়ে নেয়া হতো, বিশেষ করে সহায় সম্বল। তাই প্রত্যেক বন্দীর একটি ভূতুড়ে নাম বা পেশা গ্রহণ করার সুযোগ থাকত এবং নানা কারণে অনেকেই তাই করতো। কর্তৃপক্ষ শুধু বন্দীদের নাম্বারে আগ্রহী ছিল। নম্বরটি তাদের শরীরে ট্যাটু আকারে বসিয়ে দেয়া হতো বা প্যান্ট, জ্যাকেট অথবা কোটে সেলাই করে লাগিয়ে দিতো। যে কোনো প্রহরী কোনো কয়েদিকে অভিযুক্ত করতে চাইলে শুধু নাম্বারের দিকে তাকালেই হতো (এবং আমরা সেই তাকানোকে কতোটা ভয় পেতাম!) 

সেই কনভয়ে যাওয়া মানে ইহকাল ত্যাগ করা। সেখানে নৈতিক বা মানবিক বিষয় বিবেচনায় নেয়ার কোনো সময় বা আকাক্সক্ষা থাকত না। প্রত্যেক ব্যক্তি একটি চিন্তা দ্বারা পরিচালিত হতেন, তার পরিবারের কাছে ফিরে যাওয়ার লক্ষ্যে নিজেকে রক্ষা করা; যারা তার জন্য অপেক্ষা করছে আর তার বন্ধুকে বাঁচানো। তাই কোনো সংকোচ ছাড়া তিনি চাইতেন তার জায়গায় অন্য যে কোনো বন্দী বা নাম্বারের যেন গাড়িতে তার পরিবর্তে স্থান হয়। 

ইতোমধ্যে যেটা উল্লেখ করেছি, সর্দার বাছাইয়ের প্রক্রিয়া খুব খারাপ ছিল। শুধুমাত্র সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বন্দীদেরকে এই দায়িত্বের জন্য বাছাই করা হতো যদিও সেখানে কিছু ব্যতিক্রম ছিল। নাৎসিদের সর্দার বাছাই ছাড়াও সমগ্র বন্দীদের মাঝে একধরনের আত্ম বাছাইয়ের প্রক্রিয়া সবসময় প্রচলিত ছিল। গড়ে ওইসব বন্দী বেঁচে যেতেন, যারা ক্যাম্প থেকে ক্যাম্পের সুদীর্ঘ দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে, অস্তিত্বে টিকে থাকার লড়াইয়ের সব দ্বিধা দূর করতে পেরেছিলেন। তারা সকল উপায় অবলম্বন করেছেন, সৎ থাকার চেষ্টা করেছেন, অন্যথায় পাশবিক শক্তি ব্যবহার করে, চুরি করে, বন্ধুদের সাথে প্রতারণা করে, নিজেদের রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন। আমরা যারা অনেক ভালো সুযোগের ফলে বা অলৌকিকভাবে, যে যেভাবে বলুক না কেন, ফিরে এসেছি- আমরা জানি আমাদের মাঝে সবচেয়ে ভালো মানুষটি ফিরে আসেন নি। 

কনসেনট্রেশন ক্যাম্প বিষয়ে অনেক তথ্যমূলক বর্ণনা ইতিমধ্যে লিপিবদ্ধ হয়েছে। এখানে ঘটনাসমূহ অর্থপূর্ণ হবে যেহেতু সেগুলো মানুষের অভিজ্ঞতার অংশ। এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতেই পরবর্তী বর্ননাসমূহ দেয়া হবে। যারা ক্যাম্পে সহযাত্রী হিসেবে ছিলেন, তাদের অভিজ্ঞতা বর্তমান সময়ের জ্ঞান দিয়ে বর্ণনা করা হবে। আর যারা কখনোই ক্যাম্পে ছিলেন না, তাদের বুঝতে সুবিধা হবে যে খুব স্বল্প সংখ্যক বন্দী যারা বেঁচে গিয়েছেন এবং তাদের অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান জীবন এখন কতোটা দুর্বিষহ। এই আগের বন্দীরা অনেকেই বলে থাকেন, ‘আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে চাই না। যারা ভেতরে ছিলেন তাদের কোনো অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। অন্যরা কখনই বুঝতে পারবে বা তখন আমরা কেমন ছিলাম বা এখন আমরা কেমন আছি।’ 

এ বিষয়ে পদ্ধতিগত উপস্থাপনা খুব কঠিন। মনোবিজ্ঞান হিসেবে একধরনের বৈজ্ঞানিক নিরপেক্ষতা প্রয়োজন। তবে একজন মানুষ যেখানে নিজেই বন্দী তখন কি তিনি যথেষ্ট নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবেন? এ ধরনের নিরপেক্ষতা বাইরের লোকদের জন্য না হয় রাখা গেল। তবে যিনি সত্যিকারের বর্ণনা দেবেন তা থেকে তিনি অনেক দূরে। শুধু তার ভেতরের মানুষটি জানেন। তার বিবেচনা বাস্তব নাও হতে পারে; তার মূল্যায়ন সমানুপাত নাও হতে পারে। এটা অপরিহার্য। ব্যক্তিগত পক্ষানুপাত থেকে রক্ষা করার জন্য একটা পদক্ষেপ নেয়া জরুরি এবং সেটাই এ ধরনের বইয়ের ক্ষেত্রে আসল চ্যালেঞ্জ। কখনো কখনো কিছু নিবিড় অভিজ্ঞতা বর্ণনা করার সাহস দেখাতে হতে পারে। আমি বইটি বেনামে লেখার মনস্থ করেছিলাম। সেখানে শুধু বন্দী নাম্বারটি দেয়ার ইচ্ছা ছিল। তবে যখন পা-ুলিপি প্রস্তুত হলো তখন দেখলাম বইটি এভাবে ছাপালে তার অর্ধেক মূল্য হারাবে। খোলামেলা ভাবে আমাকে আমার জবানবন্দী দেয়ার মতো সাহস থাকতে হবে। নিজেকে জাহির করার কোনো আগ্রহ না থাকা সত্ত্বেও কোনো অনুচ্ছেদ বাদ দেয়ার চিন্তা বাতিল করলাম। 

এই বইয়ের বিষয়বস্তু থেকে পানি ঝরিয়ে সেটাকে ঝরঝরে করার ভার অন্যদের ওপর ছেড়ে দিলাম। এটা হয়তো বন্দী জীবনের মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ে অবদান রাখবে। যেটা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর তদন্ত করা হয়েছিল এবং আমাদের কাছে ‘কাঁটাতারের বেড়ার অসুখ’ নামে অধিক পরিচিত। ‘জনগণের সাইকোলজি’ দিয়ে আমাদের সমৃদ্ধ করানোর জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কাছে আমরা ঋণী। (আমি যদি সমাধিক পরিচিত লেবনের বই থেকে উদ্ধৃত করি) ‘যুদ্ধ আমাদের মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ এবং কনসেনট্রেশন ক্যাম্প উপহার দিয়েছে।’ 

একজন সাধারণ বন্দী হিসেবে আমার এই অভিজ্ঞতা। আমি গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছি না যে আমি একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বা একজন ডাক্তার হিসেবে ক্যাম্পে নিয়োজিত ছিলাম। শুধু শেষের কয়েক সপ্তাহ বাদে। আমার কয়েকজন সহযাত্রীর নড়বড়ে ঠা-া পরিবেশে প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে ময়লা কাগজ দিয়ে রোগীদের ব্যান্ডেজ করার সৌভাগ্য হয়েছিল। আমার বন্দী নাম্বার ছিল, ১১৯১০৪। অধিকাংশ সময় রেল লাইনের রাস্তা খোঁড়ার এবং লাইন বসানোর কাজ করতাম। একবার আমাকে কোনো সাহায্য ছাড়া রাস্তার নিচে পানির জন্য টানেল খোঁড়ার কাজ করতে হয়েছিল। সেই কৃতিত্বপূর্ণ কাজ বৃথা যায়নি। ১৯৪৪ সালের বড়দিনের আগে তথাকথিত একটি ‘প্রিমিয়াম কার্ড’ আমাকে দেয়া হয়েছিল। এটা সেই কনস্ট্রাকশন ফার্ম দিয়েছিল যাদের কাছে আমরা দাস শ্রমিক হিসেবে বিক্রি হয়েছিলাম। কোম্পানি প্রতি বন্দীর প্রতিদিনের মজুরি হিসেবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কুপন প্রদান করতো। কুপনের দাম পঞ্চাশ ফেনিংস যা দিয়ে ছয়টি সিগারেট কেনা যেতো। দেখা যেত সপ্তাহান্তে সেটি মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে। আমি বারোটি সিগারেট পাওয়া যায় এমন কুপনের অধিকারী হয়েছিলাম। তবে সিগারেট দিয়ে বারোটি স্যুপ কেনা যেত যা ক্ষুধা নিবারণে বেশ কাজ দিতো। 

ধূমপানের সুবিধা শুধু মাত্র সর্দরারা ভোগ করতেন এবং কুপনের মাধ্যমে তাদেরকে সিগারেটের সাপ্তাহিক বরাদ্দ দেয়া হতো। অথবা কোনো বন্দী গুদামঘর বা ওয়ার্কশপে সর্দার হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের নেতৃত্ব দিতেন তখন সেই দায়িত্ব পালনের জন্য সিগারেটের কুপন পেতেন। একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল তারা, যারা জীবনের আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ‘উপভোগ’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাই আমরা যখন আমাদের কোনো সতীর্থকে সিগারেট টানতে দেখতাম তখন ধরে নিতাম তিনি তার চালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন এবং একবার হারালে তা খুব কম ক্ষেত্রেই ফিরে আসত। 

একজন যখন অনেক বন্দীদের অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণ একত্র করে বড় তথ্য ভা-ার তৈরি করে তখন ক্যাম্পের জীবন নিয়ে তাদের মানসিক প্রতিক্রিয়া তিন ভাবে প্রতীয়মান হয়। তাকে ভর্তি করার পরের সময়; যখন তিনি ক্যাম্পের জীবনের সাথে ভালো ভাবে মানিয়ে নেন এবং তার মুক্তি ও স্বাধীনতার সময়। 

প্রথম পর্যায়ের প্রতিক্রিয়া: তিনি মারাত্মক ভাবে মানসিক আঘাত পান। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেটা ক্যাম্পে স্বাভাবিক ভর্তির ক্ষেত্রেও হতে পারে। আমি আমার ভর্তির সময়কার অবস্থা আপনাদেরকে জানাবো। 


অনুবাদক পরিচিতি: মার্চেন্ডাইজার, গ্রিন বিল্ডিং কর্মী, পাওলো কোয়েলহো রচিত ‘দি আলকেমিস্ট’ ও ‘ইলেভেন মিনিটস’ বইয়ের অনুবাদক। 


ক্যাটেগরিঃ লেখালেখি,
সাবক্যাটেগরিঃ অনুবাদ,


Tanvir